শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : বাঁকুড়া (Bankura) জেলায় আঙুর ফলাতে সময় লেগেছিল প্রায় সাড়ে চৌদ্দ বছর। এখন বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন জায়গায় সুমিষ্ট আঙ্গুর পাওয়া যায়। ঠিক সেই রকমই পরীক্ষামূলকভাবে বিগত কয়েক বছর ধরেই চাষ করা হচ্ছে আপেল (apple)। শুধুমাত্র প্রয়োজন একটু ধৈর্য ও সময়, তাহলেই হয়ত অদূর ভবিষ্যতে বাঁকুড়ার আপেল ছড়িয়ে যাবে গোটা পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতবর্ষে এমনটাই আশা রাখছে বাঁকুড়ার মানুষ।
{link}
কৃষি গবেষণায় এখন আসাধ্য সাধন করা হচ্ছে। আশাবাদী কৃষি কর্মাধ্যক্ষা বিশ্বরূপা সেনগুপ্ত। তবে এর বাণিজ্যিকরণ করতে গেলে আরও সময় লাগবে।বাঁকুড়া জেলার কৃষি কর্মাধ্যক্ষা বিশ্বরূপা সেনগুপ্ত জানান “বাঁকুড়ার লাল মাটি এবং বাঁকুড়া জলবায়ু ইজরায়েলের সবুজ আন্না প্রজাতির আপেল চাষের জন্য উপযুক্ত। এক্ষেত্রে একমাত্র বাধা হল ফলনের সময়ের তাপমাত্রা।
{link}
আন্না আপেল (Anna apple) বা সবুজ আপেল (green apple) ফলনের জন্য প্রয়োজনীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হল ৮ ডিগ্রি। এই তাপমাত্রা খুব কমই বাঁকুড়া জেলায় আমরা পাই। একবার ফলন হয়ে গেলে প্রায় ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে এই আপেল।” আশা করা হচ্ছে আর কয়েক বছরের মধ্যেই ব্যবসায়িকভাবে উৎপাদন করা সম্ভব হবে সবুজ আপেলের। এগুলো মূলত ইজরাইলি প্রজাতির আপেল। রসে গন্ধে ও পুষ্টিগুনে অতুলনীয়।
{ads}