header banner

Colon Cancer : কোলন ক্যান্সার রুখবে ৭টি খাবার

article banner

শেফিল্ড টাইম্‌স ডিজিটাল ডেস্ক : কোলন ক্যান্সার (Colon Cancer), যা কোলোরেক্টাল ক্যান্সার নামেও পরিচিত- এক ধরণের ক্যান্সার যা বৃহৎ অন্ত্র (কোলন) বা মলদ্বারে হয়। এই ক্যান্সারের সাধারণ ঝুঁকির কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে-বয়স, পারিবারিক ইতিহাস, বসে থাকা জীবনযাত্রা, স্থূলতা, ধূমপান, অ্যালকোহল গ্রহণ এবং ফাইবার কম এবং লাল বা প্রক্রিয়াজাত মাংস বেশি পরিমাণে খাওয়া। তবে কিছু খাদ্য আছে যা কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।  এগুলো হলো—

{link}

১.সবুজ শাকসবজি (vegetables) : সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ফোলেট এবং লুটেইন এবং ক্যারোটিনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এগুলো বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে, কোলনের প্রদাহ কমায় এবং নিয়মিত মলত্যাগে সহায়তা করে, যা পলিপ এবং ক্যান্সার গঠনের সম্ভাবনা কমায়।

২. গোটা শস্য : গোটা শস্য খাদ্যতালিকাগত ফাইবারে ভরপুর, যা মলের পরিমাণ বাড়ায় এবং বর্জ্য দ্রুত নির্মূল করতে সাহায্য করে, কোলনের আস্তরণের সঙ্গে  সম্ভাব্য কার্সিনোজেনগুলোর যোগাযোগের সময় হ্রাস করে। এগুলো অন্ত্রের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি করে এবং প্রদাহ কমায়।

 ৩. মটরশুটি এবং শিম

প্রতিরোধী স্টার্চ এবং দ্রবণীয় ফাইবার সমৃদ্ধ, শিমগুলো উপকারী অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াকে পুষ্ট করতে সাহায্য করে। এই প্রক্রিয়াটি শর্ট-চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড তৈরি করে যার ক্যান্সার-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং কোলনে প্রদাহ কমায়।

 ৪. ফ্যাটি মাছ

ফ্যাটি মাছের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের প্রদাহের মাত্রা কমায়।  ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ মাছ নিয়মিত কেলে তা পরিপাকতন্ত্রে প্রদাহজনক প্রতিক্রিয়া হ্রাস করে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

{link}

৫. রসুন

রসুনে সালফার যৌগ থাকে যা লিভারের এনজাইমগুলোকে  সক্রিয় করে কার্সিনোজেন ধ্বংস করে। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলো অন্ত্রের স্বাস্থ্যকেও সমর্থন করে এবং কোলনে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী পদার্থের গঠন কমাতে পারে।

৬. হলুদ

হলুদের সক্রিয় যৌগ কারকিউমিনের শক্তিশালী প্রদাহ-বিরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রভাব রয়েছে। এটি ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি ধীর করতে পারে এবং টিউমারের বিস্তার রোধ করতে পারে। 

৭. দই এবং প্রোবায়োটিক খাবার

প্রোবায়োটিকগুলো একটি সুস্থ অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমকে উৎসাহিত করে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত দইয়ের খাওয়া হজমের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং কোলন সমস্যার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

{ads}

 

News Breaking News Colon Cancer Health News সংবাদ

Last Updated :

Related Article

Care and Cure 1
Care and Cure 1

Latest Article