শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : প্রকৃতির জগৎই আমাদের প্রকৃত ওষুধের ভান্ডার। আমরা তার সঠিক প্রয়োগ করবে পারলে কৃত্রিম ওষুধ থেকে দূরে থাকতে পারি। বসন্ত ও গ্রীষ্মে প্রকৃতিতে উড়ে বেড়ায় অজস্র ভাইরাস। আর ঠিক সেই কারণেই প্রকৃতি এই সময় উৎপাদন করে কাঁচা আম (raw mango)। কাঁচা আম শরীরে জল সরবরাহে সাহায্য করে, যা হজমের জন্য অপরিহার্য।
{link}
নিয়মিত কাঁচা আম খেলে পেটের নানা সমস্যাও দূর হয়। কাঁচা আমে ভিটামিন এ, সি এবং ই ছাড়াও ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ফাইবারের মতো পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। গ্রীষ্ম ঋতু সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে স্বাস্থ্যের উপর, এ কারণে খাবারের ব্যাপারে সতর্ক থাকা খুবই জরুরি। কাঁচা আমের প্রধান উপকারিতা হলো -
১) আপনি যদি অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে বিট লবণ দিয়ে কাঁচা আম খান। এতে খাবার সহজে হজম হবে এবং পেটে গ্যাস তৈরি হবে না। কাঁচা আম খেলে ওজন কমতে পারে। তাই পেট যদি বাড়তে থাকে তাহলে কাঁচা আম খান। এতে কিছু দিন পর শরীরে পরিবর্তন দেখা যাবে।
২) গ্রীষ্মকালে হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে কাঁচা আম খাওয়া উপকারী বলে মনে করা হয়।
৩) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও কাঁচা আম খাওয়া যেতে পারে।
৪) কাঁচা আম শরীরে সুগারের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এটি শরীরে আয়রন সরবরাহ করতেও ব্যবহৃত হয়।
{link}
৫) কাঁচা আমে থাকা পেকটিন সাধারণ পেটের সমস্যা যেমন ডায়রিয়া, পেট খারাপ, পাইলস, আমাশয়, কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং অ্যাসিডিটির চিকিৎসায় সাহায্য করে।
৬) অতিরিক্ত ঘামের সমস্যায় কাঁচা আমের শরবত খেতে পারেন। কাঁচা আমে আছে এমন আরো বহু গুণ। তাই এসময় খাদ্যে কাঁচা আম রাখুন।
{ads}