শেফিল্ড টাইমস ডিজিটাল ডেস্ক: অন্তর্জাতিক রাজনীতির ক্ষেত্রে এখন ভারতের একটা বিশেষ ভূমিকা আছে। ট্রাম্পের প্রচেষ্টায় ইজরাইল ও গাজার লড়াই আপাতত বন্ধ হয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে ইজরাইলের প্রধানমন্ত্রী কেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করলেন? বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের দাবি, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, গাজা শান্তিচুক্তি এবং আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়ে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনা হয়েছে। ফোনালাপের অন্যতম বিষয় ছিল আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদও। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাব মেনে গাজা শান্তিচুক্তিতে রাজি হয়েছে ইজরায়েল এবং হামাস। গত অক্টোবরে এই প্রক্রিয়াকে স্বাগত জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। সরকারি সূত্রের দাবি, এই বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে দুই রাষ্ট্রনেতার। আলোচনা হয়েছে দু’দেশের কৌশলগত সম্পর্ক নিয়েও।
{link}
কূটনৈতিক মহল মনে করছে, এর পাশাপাশি পাকিস্তানকে সামনে রেখে পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতেই সম্মতি জানিয়েছেন দুই নেতা। ইজ়রায়েল-প্যালেস্টাইন সংঘাত মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার পর থেকেই ভারতের অবস্থান ও প্রতিক্রিয়া বরাবরই থেকেছে সাবধানী ও সতর্ক। একই সঙ্গে ভারসাম্য রাখার চেষ্টায় রত। কখনও সন্ত্রাসবাদের নিন্দা, কখনও ইজরায়েলের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক বজায় রাখার দায়, আবার কখনও প্যালেস্টাইনের প্রতি সহমর্মিতা। ভারত কিন্তু ধীরে চলার নীতি নিয়েই চলেছে।
{ads}