শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : ইতিমধ্যে বিশ্ব কূটনৈতিক মহলে এই নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এর পিছনে অবশ্য একটা কারণ আছে, তা হলো তালিবানি শাসন। বিশ্ব কূটনীতিকদের বিশ্বাস, জো বাইডেন আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে যে নরম ভাব নিয়েছিলেন তা নেবেন না ট্রাম্প। প্রসঙ্গত,২০২১ সালে কাবুল থেকে সরে যায় মার্কিন সেনা। তখন সদ্য ক্ষমতায় এসেছেন জো বাইডেন। এর পরই সেখানে প্রবেশ করে তালিবান।
{link}
দ্রুত দখলও নিয়ে ফেলে ‘কাবুলিওয়ালার দেশ’। তালিবানের আশা, ট্রাম্প ফিরলেও পরিস্থিতি তাদের জন্য বদলাবে না। অর্থাৎ নতুন করে আফগানিস্তানে সরাসরি সেনা পাঠানোর দিকে ঝুঁকবে না আমেরিকা। কিন্তু একটা সংশয় থেকেই যাচ্ছে, আফগানিস্তানে নারীদের উপর তালিবানি শাসন চালানো কি মেনে নেবেন ট্রাম্প? যদিও ইরানের এক প্রাক্তন সাংসদ বলেন, ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন যেন তালিবানের আফগানিস্তান পুনর্দখল করা! তবে তালিবান সরকারের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র আবদুল কাহার বলখির আশা, আফগানভূমের সঙ্গে ‘সম্পর্কের নতুন অধ্যায়’ শুরু হতে পারে আমেরিকার।
{link}
কিন্তু পরিস্থিতি তেমন নাও হতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ। তাদের মতে, রিপাবলিকানদের ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন তালিবানদের জন্য অশনি সংকেত হতে পারে। আর সেটা হয়তো বুঝছে তালিবানও। তাই সাবধানী হয়ে কূটনৈতিক কৌশল অবলম্বন করছে তারা। এখন দেখার ট্রাম্প কোন রাস্তায় হাঁটেন।
{ads}