header banner

Bangladesh: ওঠে হিন্দু বিরোধী ও ভারত বিরোধী

article banner

শেফিল্ড টাইম্‌স ডিজিটাল ডেস্ক : বাইডেন সরকারের পছন্দের তালিকায় কখনোই ছিল না হাসিনা সরকার। ফলে হাসিনার পতনের পড়ে তারা স্বাগত জানিয়েছিল নতুন ইউনুস প্রশাসনকে। এদিকে নতুন সরকার গঠনের পড়ে সমস্ত ক্ষমতা ধীরে ধীরে পাকিস্তানের জামাত পন্থীদের হাতে চলে যায়। আর তাদের মূল শ্লোগান হয়ে ওঠে হিন্দু বিরোধী ও ভারত বিরোধী। শুরু হয় ওই দেশের সংখ্যালঘুদের (হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ) উপর দমন পীড়ন। এই ব্যাপারে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আমেরিকা।

{link}

সোমবার মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথু মিলারকে প্রশ্ন করা হয়েছিল বাংলাদেশ নিয়ে। সেখানে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর অত্যাচার এবং আন্দোলনকারীদের দমনের বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল মার্কিন আধিকারিককে। সেই সময়ই তিনি জানান, শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকে যদি সরকারি মদতে দমন করা হয়, তাহলে তা কোনও ভাবেই সমর্থন করবে না আমেরিকা। এই আবহে প্রতিবাদীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারকে নমনীয় হতে আবেদন জানালেন ম্যাথু মিলার। তিনি বলেন, 'বাংলাদেশ সরকারকে আমরা স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিয়েছি, শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের অধিকারকে আমরা সমর্থন করি। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকারীদের দমন করা কোনও সরকারেরই উচিত নয়।' স্বাভাবিক কারণেই কিছুটা সমস্যায় পড়েছে ইউনুস সরকার।এই বিষয়ে আগুনের ঘি ঢেলে এক ব্যবসায়ী ওসমান আলি ফেসবুকের একটি পোস্ট। সেখানে তিনি ইসকনকে 'জঙ্গি সংগঠনের' তকমা দেন। এর ফলে তীব্রভাবে ক্ষুব্ধ হন ও দেশের হিন্দু সমাজ। এই পোস্ট দেখে ক্ষুব্ধ হয় চট্টগ্রামের হিন্দুরা। এতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ, সেনা পৌঁছয় চট্টগ্রামের হাজারি গলি এলাকায়। সেই এলাকাটি চট্টগ্রামের হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা বলে পরিচিত। সেখানে প্রায় ১০০ সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করা হয়।

{link}

এই আবহে সেনার বিরুদ্ধে অত্যাচার চালানোর অভিযোগ তোলা হয়। এই নিয়ে এক সিসিটিভি ফুটেজও সামনে আসে। সেখানে দেখা যায় বাংলাদেশ সেনার জওয়ানরা নিজেরাই খালি রাস্তায় তাণ্ডব চালাচ্ছেন। ফলে সারা বিশ্বের কাছে বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে যায় যে বাংলাদেশে হিন্দুরা সুরক্ষিত নয়। ট্রাম্প প্রশাসন এই বিষয়ে ইতিমধ্যে তাদের ক্ষোভ জানিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ প্রশাসনকে।

{ads}

news breaking news Bangladesh Sheikh Hasina MD Iunus সংবাদ

Last Updated :