শেফিল্ড টাইমস: চিন-পাকিস্তান ও বাংলাদেশের বিশেষ নজর পশ্চিমবঙ্গের 'চিকেন নেক' এর দিকে। সম্প্রতি এই নিয়ে বাইরের শক্তির বেশ তৎপরতা দেখা গেছে। বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই বাংলাদেশ সীমান্তে তৎপর সেনাবাহিনী। যেকোনও রকম অনুপ্রবেশ রুখতে কড়া নজরদারি চালাচ্ছে সেনা। অন্যদিকে, লস্কর-ই-তৈবা (এলইটি) প্রধান হাফিজ সইদ বাংলাদেশের মাধ্যমে ভারতের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের একটি নতুন ফ্রন্ট খোলার পরিকল্পনা করছে। এই অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গের ‘চিকেনস নেকে’র সুরক্ষা নিয়ে বাড়তি সতর্ক সেনা।
{link}
জানা গিয়েছে, এবার শিলিগুড়ি করিডোর বরাবর সেনার তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে তিনটি নতুন সামরিক ব্যবস্থা গড়ে উঠছে, যা নয়াদিল্লির কৌশলগত অবস্থানে পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। ধুবড়ির কাছে বামুনি, কিষণগঞ্জ এবং চাপড়ায় তিনটি সামরিক ঘাঁটি তৈরির কাজ চলছে। সেই কাজের গতি বৃদ্ধির দিকে নজর দেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। ধুবরির কাছে লচিত বরফুকন মিলিটারি স্টেশন, বিহারের কিষাণগঞ্জ এবং পশ্চিমবঙ্গের চোপড়ায় অবস্থিত অগ্রণী ঘাঁটিগুলি শুধুমাত্র প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নয়। এই ঘাঁটিগুলিতে দ্রুত মোতায়েন করার জন্য বাহিনী রয়েছে।
{ads}