শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : নেপালের (Nepal) প্রাক্তন কমিউনিস্ট প্রধানমন্ত্রী যে চিনাপন্থী তা সকলের জানা। তার বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভের পিছনে এটাও একটা কারণ ছিল। সেই পথে কিন্তু যাননি নতুন অস্থায়ী প্রশামন্ত্রী সুশীলা কারকি (Sushila Karki)। নেপালের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির জন্য মোদি (Modi) সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি, কুরসি প্রাপ্তির জন্য সুশীলাকে অভিনন্দনও জানিয়েছেন তিনি।
{link}
প্রসঙ্গত, মসনদে বসার পর বিদেশি নেতা হিসাবে মোদিকেই প্রথম ফোন করলেন কারকি। বিশেষজ্ঞদের মতে, এর মাধ্যমে ‘নতুন’ নেপাল যে ভারত-প্রথম নীতিকেই গুরুত্ব দিতে চাইছেন, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। বৃহস্পতিবার মোদি তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘নেপালের অন্তবর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কারকির সঙ্গে আমার ফোনে কথা হয়েছে। নেপালের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির জন্য আমি তাঁকে সমবেদনা জানিয়েছি। একইসঙ্গে দেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করার জন্য ভারত যে তাঁর পাশে সবসময় রয়েছে, সেকথাও ব্যক্ত করেছি।"
{link}
অনেকটা উদ্বেলিত হয়ে নরেন্দ্র মোদী আরো লেখেন, "আগামিকাল নেপালের জাতীয় দিবস। সেই উপলক্ষে অন্তবর্তী প্রধানমন্ত্রী এবং সেদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা জানাই।’' নেপালের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহালের কমিউনিস্ট সরকারের আমল থেকেই পড়শি দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কে কিছুটা কালি পড়ে। এরপর কেপি শর্মা ওলির (KP Sharma Oli) আমলেও দু’দেশের সম্পর্ক সেই অর্থে উন্নত হয়নি। দুই নেতাই ছিলেন ‘চিনপন্থী’। কিন্তু বর্তমানে দু’জনেই গদিচ্যুত হয়েছেন। হাল ধরেছেন দেশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি সুশীলা।
{ads}