শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি বাতিল করার পরেই পাকিস্তানের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম অনেক বেড়ে গেছে। ভারতকে মারতে গিয়ে পাকিস্তান এখন নিজেই মরা শুরু করেছে। গত অর্থবর্ষেই ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে ৩৮৩৮.৫৩ কোটি টাকার বাণিজ্য হয়েছিল। এবার নতুন অর্থবর্ষ শুরু হতেই পাকিস্তানের জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে আটারি-ওয়াঘা সীমান্ত।
{link}
অমৃতসরের এই সীমান্ত দিয়েই মূলত আমদানি রফতানি হয় পাকিস্তান, আফগানিস্তানে। কিন্তু পাকিস্তান আগ বাড়িয়ে বাণিজ্য স্থগিত করে নিজের পায়েই কুড়ুল মেরেছে। ভারত থেকেই পাকিস্তান এতদিন অত্যাবশ্যকীয় ওষুধ, বিভিন্ন কেমিক্যাল, খাদ্যপণ্য, মাছ-মাংস, ফল, সবজি, জিপসাম ও লবণ আমদানি করত। বর্তমানে যদি পাকিস্তানের বাজারের দিকে তাকানো যায়, তবে খাদ্যপণ্য অগ্নিমূল্য। ভারতে যেখানে এক কেজি মুরগির মাংসের দাম ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, সেখানেই পাকিস্তানের বাজারে এক কেজি মুরগির মাংসের দাম ৭৯৮ পাকিস্তানি মুদ্রা।
{link}
চালের দাম প্রতি কেজি ৩৩৯ পাকিস্তানি মুদ্রা! এখানেই শেষ নয়, এক ডজন মুরগির ডিমের দাম ৩৩২ পাকিস্তানি মুদ্রা, এক লিটার দুধের দাম ২২৪ পাকিস্তানি মুদ্রা। ৫০০ গ্রাম পাউরুটির দামই ১৬১ পাকিস্তানি মুদ্রা, আলুর দাম প্রতি কেজি ১০৫ পাকিস্তানি মুদ্রা। আপেলের দাম কেজি প্রতি ২৮৮ টাকা, কলার দাম ১৭৬ পাকিস্তানি মুদ্রা। স্বাভাবিক কারণেই ক্ষোভ বাড়ছে পাকিস্তানের সাধারণ মানুষের মধ্যে।
{ads}