শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে ভারতের আক্রমন শুরু হয়েছে। সেই ধারা এখনও অব্যাহত। আর এতে ভারতকে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছে নতুন অস্ত্র -'সুদর্শন চক্র' (Sudarshan Chakra)। ৭-৮ মে রাতে, পাকিস্তানি বাহিনী ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ভারত জুড়ে বেশ কয়েকটি সেনা ঘাঁটিতে আঘাত হানার চেষ্টা করে। তবে তা বিফল হয়েছে।
{link}
লক্ষ্যগুলির মধ্যে ছিল অবন্তীপুরা, শ্রীনগর, জম্মু, পাঠানকোট এবং আরও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শহর এবং সামরিক ঘাঁটি। তবে, ভারতের ইন্টিগ্রেটেড কাউন্টার ইউএএস গ্রিড এবং রাশিয়া থেকে আমদানি করা শক্তিশালী এস-৪০০ 'সুদর্শন চক্র' বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এই প্রচেষ্টাগুলিকে ব্যর্থ করে দেয়। এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ৬০০ কিলোমিটার দূর থেকে আকাশপথে হুমকি সনাক্ত করতে সক্ষম এবং যুদ্ধবিমান, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন সহ বিভিন্ন হুমকি প্রতিহত করতে সহায়ক। এরপর, ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী পাকিস্তানের বিমান প্রতিরক্ষা রাডার এবং সিস্টেমগুলিকে লক্ষ্য করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নেয়।
{link}
উল্লেখযোগ্যভাবে, লাহোরে একটি বিমান প্রতিরক্ষা কেন্দ্র সফলভাবে নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। সরকার জানিয়েছে, "ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানের বেশ কয়েকটি স্থানে বিমান প্রতিরক্ষা রাডার এবং সিস্টেমগুলিকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গিয়েছে, লাহোরে একটি বিমান প্রতিরক্ষা কেন্দ্রকে নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে।" ভারতের অবস্থান সম্পর্কে আরও জোর দিয়ে সরকারের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "ভারতীয় সেনাবাহিনী উত্তেজনা বাড়াতে চায় না, তবে পাকিস্তান ফের গোলমাল পাকালে যোগ্য জবাব দেওয়া হবে।"
{ads}