header banner

One Nation One Election: এক দেশ এক নির্বাচন নীতির রূপায়ণের লক্ষ্যে এগোচ্ছে আইন কমিশন

article banner

One Nation One Election: এক দেশ এক নির্বাচন নীতির লক্ষ্য রূপায়ণে ফর্মুলা খুঁজতে জোরকদমে কাজ শুরু করে দিয়েছে আইন কমিশন। ২০২৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গেই যাতে সব রাজ্যের বিধানসভাগুলির নির্বাচন করিয়ে নেওয়া যায়, সেই লক্ষ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে কমিশন। সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনে বিধানসভাগুলির মেয়াদ বাড়ানো বা কমানো যেতে পারে। এক দেশ এক নির্বাচনের পক্ষে বরাবর সওয়াল করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর মতে, এই নীতি কার্যকর হলে লাভ হবে একাধিক। একদিকে যেমন নির্বাচনের খরচ কমবে, তেমনি অন্যদিকে কাজ কমবে সরকারি আধিকারিকদের। নির্বাচনের জন্য যে আদর্শ আচরণবিধি লাগু হয়, তার জেরে যে ব্যাহত হয় উন্নয়নমূলক কাজকর্ম, সেসবও আর হবে না। লোকসভা ও বিধানসভাগুলির নির্বাচন এক সঙ্গে হলে সাশ্রয় হবে জনগণের অর্থ। স্বাধীনতার পরবর্তী বেশ কয়েক বছর এক সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে লোকসভা ও বিধানসভার নির্বাচন। সেই ব্যবস্থাই ফিরিয়ে আনতে চাইছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। এক দেশ এক নির্বাচনের তত্ত্ব বাস্তবায়িত করতে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে একটি কমিটিও গঠন করেছে কেন্দ্র। 

{link}e
আগামী বছর লোকসভা নির্বাচন। ২০২৯ সাল পর্যন্ত দেশ চালাবে নতুন সরকার। তার মধ্যে কোনও এক সময় বিভিন্ন নির্বাচন এক সঙ্গে করা যায় কিনা, তা খতিয়ে দেখার কাজ শুরু করেছে আইন কমিশন। কাজ কতদূর এগিয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসেছিল কমিশন। যেহেতু এক দেশ এক নির্বাচন সম্পন্ন করতে সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন, তাই চূড়ান্ত রিপোর্ট দিতে কমিশনের কিছু সময় প্রয়োজন। লোকসভা, বিধানসভার পাশাপাশি স্থানীয় স্তরের নির্বাচনগুলিও এক সঙ্গে করা যায় কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে কেন্দ্র। এই বিষয়টি দেখার জন্যও আইন কমিশনকে বলা হতে পারে বলে কমিশনের একটি সূত্রে খবর। 
{ads}

news The Law Commission Election সংবাদ

Last Updated :