কলকাতা বা শহর হাওড়ার মতো দেবী দুর্গার আরাধনায় তাল মিলিয়ে চলছে বাগনান ।প্রতি বছর দূর্গা পুজোর আগে থেকেই আনন্দে মেতে উঠার ধূম পড়ে যায়। তবে এই বছরটা যে বাকি অন্যান্য বছরের মত হচ্ছে না আর আলাদা করে বলার বাকি রাখে না।
করোনা মহামারির আতঙ্কে এই বছর একটু হলেও ভাটা পড়েছে সমস্ত পুজো কমিটিতে।
হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে গ্রামীণ হাওড়ার উলুবেড়িয়া,আমতা, শ্যামপুর বাগনান এলাকায় কোনরকমে নমো নমো করে চলছে পুজো। গ্রামীণ হাওড়ার বাগনানে ছোট বড় করে অসংখ্য পুজো হয় সেখানেও এবছর একেবারে ভাটা পড়েছে। শ্যামপুর মেদনীপুর আমতা সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে বহু দর্শনার্থী বাগনানে প্রতিমা দর্শন করতে আসে সেখানেও একেবারে লোকসংখ্যা নেই বললেই চলে।সমস্ত পুজো মণ্ডপ গুলিতেই সরকারি বিধিনিষেধ মেনে চলছে পুজো। প্রত্যেকটি পুজো মণ্ডপের সামনে টাঙানো রয়েছে নোএন্ট্রি বোর্ড। মন্ডপের ১০ মিটার দূরে বসানো রয়েছে স্যানিটাইজার অটোমেটিক মেশিন।{ads}
সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে মাইকে চলছে প্রচার।প্রায় ১৫০টির বেশী পূজা হয়ে থাকে বাগনানে । ট্রেন পথে প্রচুর দর্শনার্থী বাগনানের পূজা উপভোগ করতে আসেন , ট্রেন পথ বন্ধের জন্য লোকাল দর্শনার্থীরা আসছেন ।