তৃতীয় দফায় ১০ই এপ্রিল ভোট হয়েছে হাওড়ার ৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে, যার মধ্যে অন্যতম কেন্দ্র ডোমজুড়। দুই বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছেই ডোমজুড় একুশের নির্বাচনে প্রেস্টিজ ফাইট। কল্যান ঘোষ আসলে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হলেও, ছায়ার আড়ালের প্রার্থীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু কারন টা কি? কারন এটাই ডোমজুড় কেন্দ্র থেকে দুবারের বিধায়ক রাজ্য মন্ত্রীসভার গুরুত্বপূর্ন দুটি পদে ইস্তফা দিয়ে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, শুধু তাই নয়, তিনিই আবার ডোমজুড় কেন্দ্র থেকে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন। স্বাভাবিক ভাবেই রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় কে পরাজিত করবার লক্ষ্য নিয়ে গনতান্ত্রিক উপায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তৃণমূল বিগ্রেড। কম যাননা রাজীবও, হয়েছে সেয়ানে সেয়ানে লড়াই।
{link}
নির্বাচনের প্রাক্কালে বাঁকড়াতে কার্যত প্রচারই করতে পারেরননি রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে তৃণমূলের শক্তিও বেশি। সেটা অজানা নয় রাজীবের, কিন্তু তার পরেও সেখানে বিরোধী পক্ষের কিছু ভোটারও রয়েছে। নির্বাচনের দিনে বুথ এজেন্ট হওয়া কিংবা বিজেপির হয়ে প্রচারের অভিযোগে গতকাল রাতে তৃণমূলের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বিজেপির সমর্থকদের মারধর ও গালিগলাজ করে বলে অভিযোগ। মারের আঘাতে কয়েক জন আহত হওয়ায় তাদেরকে ভর্তি করতে হয় হাসপাতালে। আজ তাদের হাসপাতালে দেখতে আসেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। গতকাল রাত্রের ঘটনার প্রেক্ষিতে কি বললেন তিনি, দেখে নিন ভিডিওতেঃ
