শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : গতকাল ছিল সিপিএমের (CPIM) ব্রিগেড সমাবেশ। যাতে কোনও অশান্তি না হয় সেদিকে নজর রেখেছিল পুলিশ। কড়া নিরাপত্তা বন্দোবস্ত করা হয়েছিল। সভাস্থলে মোতায়েন ছিল পর্যাপ্ত পুলিশ। মিছিলে নজরদারি চালাছিল পুলিশ। ব্রিগেড সমাবেশে ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার ছয়জন আধিকারিক ছিলেন । এসআই ও এএসআই পদমর্যাদার আধিকারিক ছিলেন ১২ জন করে। এছাড়া ৮০ জন পুলিশ কর্মী ছিলেন।
{link}
মহিলা পুলিশ ছিলেন ১৫ জন। ডোরিনা ক্রসিং, মেয়ো রোড, চৌরঙ্গি রোডের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ৭টি পুলিশ পিকেটিং ছিল। পার্কিংয়ের জন্য ছয়টি জায়গার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। রাখা হয়েছিল দু’টি অ্যাম্বুল্যান্সও। শনিবার বডিগার্ড লাইনে ক্রাইম মিটিংয়ে পুলিশ আধিকারিকদের নগরপাল মনোজ বার্মা বলেন, মিছিল-মিটিং, পথ অবরোধ বা আইন অমান্য-বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে কলকাতা পুলিশকে আরও সতর্ক থাকতে হবে। পাশাপাশি পুলিশকে আত্মরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে বলে নির্দেশ দেন। সূত্রের খবর, বলা হয়েছে যে বিক্ষোভ-অবস্থান, ধর্মঘট ও সমাবেশ সম্পর্কে আগাম তথ্য রাখতে হবে স্থানীয় থানাকে।
{link}
যদি কোনও এলাকায় বিক্ষোভ করে বা রাস্তা অবরোধ করে তবে পুলিশকে দ্রুত সেখানে পৌঁছাতে হবে এবং সদর দপ্তরকে তা জানাতে হবে। সিপি থানার অফিসার ইনচার্জদের উদ্দেশে বলেন, কোন সমাবেশে কত জনসমাগম হবে, সেখানে কোনও অস্থিরতার সম্ভাবনা রয়েছে কি না সেই সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য রাখতে হবে। সেখানে বহিরাগতরা থাকছে কি না সেদিকে নজর রাখতে হবে। সেইমতো পুলিশকে প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। শান্তি বজায় রাখতে পুলিশকে এলাকার মানুষদের সঙ্গে আরও সুসম্পর্ক তৈরি করতে নির্দেশ দেন সিপি। তিনি বলেন, যে সব এলাকা স্পর্শকাতর সেখানে থানাগুলিকে নজরদারি চালাতে হবে।
{ads}