শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : গুলিয়ে ফেলছে নাগরিক মহল যে কোনটা বাস্তব আর কোনটা নাটক! অভিযোগ নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে, যার অভিযোগের তীর শাসক দলের দিকে। সেই নিয়েই যত কেস ও গন্ডগোল। হঠাৎ তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে হাইকোর্ট অভিযানে পা মেলালেন! এসএলএসটি (SLST) চাকরিপ্রার্থীদের নিয়ে ধর্মতলায় মিছিলে কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। পুলিশ সেই মিছিল আটকাতেই বেঁধে যায় ধস্তাধস্তিকাণ্ড।
{link}
রাস্তায় বসে পড়েন কুণাল ঘোষ। বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তিনি। পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন চাকরিপ্রার্থীরা (job seekers)। রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষেরা বুঝেই উঠতে পারছেন না কুণাল ঘোষ আসলে কি চাইছেন? এটা কি রাজনৈতিক রণকৌশল? কুনাল ঘোষ জানাচ্ছেন যে এরা যোগ্য প্রার্থী। কিন্তু এদের নিয়োগ রাজ্য সরকার দিলেও হাইকোর্ট নানা কারণ দেখিয়ে এদের নিয়োগ আটকে রেখেছেন। সত্যিই কি তাই? তাহলে বার বার কেস হচ্ছে কেন? আন্দোলনকারীরা প্রত্যেকেই ২০১৬ সালের এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থী। তাঁদের শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে এই মামলার শুনানি ছিল।
{link}
তাঁরা আশা করেছিলেন, এদিন তাঁরা কোনও আশার আলো দেখতে পারবেন। এদিন তাঁরা ভেবেছিলেন কোনও রায় দিতে পারেন বিচারপতি। কিন্তু মামলার শুনানি পিছিয়ে যায় আরও। আগামী ২০ মার্চ ফের এই মামলার শুনানি।এতদিন ধরে অপেক্ষা করতে করতে ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙে চাকরিপ্রার্থীরা। তাঁরা হতাশ হয়ে পড়েন। দালত থেকে সরসারি তাঁরা কুণাল ঘোষের দফতরে চলে যান। এরপরই কুণালের নেতৃত্বে ধর্মতলায় (Dharmatala) দ্রুত বিচারের দাবিতে পথে নামেন। সেই মিছিল রানি রাসমনি রোডে পৌঁছতেই পুলিশ আটকে দেয়।
{ads}