শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : ঘটনার ৬১ দিনের মাথায় সাজা ঘোষণা । তিনটি ধারায় মুস্তাকিনকে ফাঁসির সাজা দেওয়া হল। বাকি একটি ধারায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল পকসো আদালত। এই নির্দেশের পিছনে আছে পুলিশের বড়ো ভূমিকা। তারা আদালতের সামনে সমস্ত তথ্য তুলে ধরতে পেরেছে।
{link}
মুখ্যমন্ত্রী নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “জয়নগরে এক নাবালিকাকে ধর্ষণ করে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছিল। পকসো ধারায় অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে তাকে ফাঁসির সাজা দেওয়া হয়েছে। এই জঘন্যতম অপরাধে শাস্তি ৬২ দিনের মধ্যেই দিয়েছে বারুইপুর আদালত।” রাজ্য পুলিশকে কৃতিত্ব দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “মাত্র দুই মাসের মধ্যে এমন একটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়া এবং মৃত্যুদণ্ড দেওয়া রাষ্ট্রের ইতিহাসে নজিরবিহীন। এই অসামান্য কৃতিত্বের জন্য আমি রাজ্য পুলিশ এবং প্রসিকিউশন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত সকলকে অভিনন্দন জানাই।"
{link}
প্রশ্ন উঠেছে, এটাই তো পুলিশের কাজ। কিন্তু বহু ক্ষেত্রেই পুলিশের হাত বেঁধে রাখা হয় বলেই পুলিশ সর্বত্র সফল হয় না। এই রায়ের খবর পেয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এক বার্তায় বলেছেন, "রাজ্য পুলিশকে কৃতিত্ব দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “মাত্র দুই মাসের মধ্যে এমন একটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়া এবং মৃত্যুদণ্ড দেওয়া রাষ্ট্রের ইতিহাসে নজিরবিহীন। এই অসামান্য কৃতিত্বের জন্য আমি রাজ্য পুলিশ এবং প্রসিকিউশন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত সকলকে অভিনন্দন জানাই।"
{ads}