শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : আভিজাত্য ও প্রাচীনত্বের নিরিখে পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) মহিষাদলের রাজবাড়ীর (Mahishadal Rajbari) রথ যাত্রা তৃতীয় স্থানে আছে। পুরী ও মাহেশের পরেই এর স্থান। প্রায় ২৫০ বছর আগে এই রথ যাত্রার শুভ সূচনা করেছিলেন মহিষাদল রাজবাড়ি রানিমা জানকী দেবী। ১৭৭৬ সালে প্রথম মহিষাদল রাজবাড়ির রথযাত্রার ( Mahishadal Rathayatra)উৎসব শুরু হয়।
{link}
কালের নিয়মে রাজবাড়ির প্রাচীন গৌরব ও ঐতিহ্য কিছুটা মলিন। কিন্তু প্রাচীনত্ব এবং জনপ্রিয়তার নিরিখে মহিষাদল রাজবাড়ির এই রথ আজও পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাশাপাশি বিভিন্ন জেলার মানুষের কাছে এক আবেগের নাম। এবার এই রথযাত্রা হেরিটেজ তকমা পেতে চলেছে। শুরু হয়েছে ডিপিআর তৈরির কাজ। রাজবাড়ির এই রথযাত্রার সাধারণ মানুষের কাছে এক আবেগের নাম।
{link}
প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী মহিষাদলের রথযাত্রা রাজবাড়ির পাশাপাশি মহিষাদল পঞ্চায়েত সমিতির পরিচালনা করেন। ১৩ চূড়া বিশিষ্ট কাঠের রথে রয়েছে ৩৪ টি চাকা। ১৮৫১ সালে রাজা লক্ষ্মণপ্রসাদ গর্গ রথ সংস্কারের সময় ১৩ চূড়া বিশিষ্ট রথ করেন। সেই থেকেই এই রথ ১৩ চূড়ার। মহিষাদল রাজবাড়ির রথের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এই রথে রাজবাড়ির কুলদেবতা গোপাল জীউ রথে চড়ে বসেন।
{ads}