শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : গ্রীষ্মের প্রচন্ড গরমে হাঁসফাঁস করছে গোটা রাজ্য। তীব্র গরমের মধ্যেও বেড়েছে রাজনৈতিক পারদ ।একদিকে গ্রীষ্মের পারদ অন্যদিকে রাজনৈতিক পারদ। প্রচন্ড গরম কে উপেক্ষা করে ভোট ময়দানে জনসংযোগ বৃদ্ধি করতে নেমে পড়েছে সকল রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রীষ্মের দাবদাহকে উপেক্ষা করে বারাইপুর পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ঢোসা এলাকায় মানুষের দরজায় দরজায় লোকসভা নির্বাচনের প্রচার সারলেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের বাম প্রার্থী সুজন ভট্টাচার্য।
{link}
প্রচন্ড গরমের হাত থেকে নিজেকে এবং নিজের বাম কর্মীদের রক্ষা করতে প্রায় সময় রাস্তায় পানীয় জলের টিউবওয়েল নিজে হাতে পাম করে কর্মীদেরকে পানীয় জল এবং গ্রীষ্মের প্রচন্ড দাবদাহের হাত থেকে রক্ষা করতে কর্মীদের গায়ে এবং মুখে জল দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের বাম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। জনসংযোগ করতে করতে কখনো বা মানুষের ভিড়ে মিশে যাচ্ছে সৃজন। কখনো গরমের হাত থেকে বাঁচতে এবং নিজেদের বাম কর্মী সমর্থকদের বাঁচাতে ঠান্ডা পানীয় দোকানে ভিড় জমিয়ে নিজের এবং কর্মীদের গরমে তৃষ্ণা নিবারণের জন্য লেবু জল খাওয়াচ্ছেন সৃজন।
{link}
যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে মানুষের একটাই ক্ষোভ যে ভোটের সময় সাংসদের দেখা পাওয়া যায় কিন্তু ভোট মিটে গেলে সাংসদ হওয়া হয়ে যায় এলাকা থেকে। সাধারণ মানুষের এই অভিযোগ নিয়ে বাম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমি পার্টটাইম আর পলিটিশিয়ান নই, প্যারাসুট প্রার্থী নই!সবসময় রাজনীতির সাথে যুক্ত। এটা করতে করতে একটু অভিনয়, একটু নাচতে গেলাম বা ইডি দপ্তরে ছুটে গেলাম এসব করার প্রয়োজন আমার পড়বে না বলে জানান সৃজন। এদিন প্রচারে বেরিয়ে বহু মানুষ তাকে জড়িয়ে ধরেন স্নেহ চুম্বন দেন তার গালে কপালে। সৃজন জানান বারুইপুর কে জেলা সদর করতে হবে, মানুষের একশো দিনের কাজের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে। এইসব অধিকার রক্ষায় মানুষ যাদবপুর কেন্দ্রে তাকে জেতাবে বলে জানান সৃজন। সৃজন ভট্টাচার্য এর পাশাপাশি আরো বলেন আমি নাচ গান করে মানুষের মন জয় করতে আসিনি ।আমি মানুষের পাশে থেকে সুখ দুঃখের সাথী হতে এসেছি।
{ads}