শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : এবার আবার বিভেদ তৈরী হলো শিক্ষক ও শিক্ষকর্মীদের মধ্যে। এই বিভেদ নিয়ে উস্মা প্রকাশ করেছেন শিক্ষাকর্মীরা। ছাব্বিশ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) নতুন করে আবেদন করছিল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। চিহ্নিত অযোগ্য বাদে বাকিরা যাতে আপাতত কাজ চালিয়ে যেতে পারেন সেই কারণে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিল পর্ষদ।
{link}
সেই মামলার অযোগ্য চিহ্নিত নয়,তাদের কাজ করার নির্দেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। তবে গ্রুপ সি (C)- গ্রুপ- ডি (Group D) কর্মীদের জন্য এই নির্দেশ দেওয়া হয়নি। আদালতের পর্যবেক্ষণ, গ্রুপ-সি-গ্রুপ ডি-তে প্রচুর অবৈধ নিয়োগ রয়েছে। সেই কারণে তাঁদের কাজে ফেরার নির্দেশ দেওয়া হয়নি। গত ৩ এপ্রিল চাকরি বাতিলের রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। দুর্নীতির অভিযোগে ২০১৬ সালের এসএসসি-র সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল করে দেয় শীর্ষ আদালত।
{link}
একসঙ্গে এতজনের চাকরি না থাকলে, প্রভাব পড়বে রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থায়। স্কুল শিক্ষক থেকে শুরু করে অশিক্ষক কর্মী না থাকলে স্কুল চালানোই কার্যত মুশকিল হয়ে যাবে বলে দাবি করে পর্ষদ। এরপর এই সমস্যার কথা উল্লেখ করে সুপ্রিম কোর্টে ফের আবেদন করে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। সেই মামলার শুনানি ছিল এদিন। রাজ্যের আবেদন গ্রহণ করল সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতির নির্দেশ নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস নবম, দশম এবং একাদশ, দ্বাদশ পড়াতে পারবেন চিহ্নিত যোগ্য শিক্ষকরা।
{ads}