গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকেই রাজ্য রাজনীতি হয়ে উঠেছে তোলপাড়। শেষ পর্যন্ত শুনানিতে যেতে হয় প্রেসিডেন্সী জেলের পথে। কিন্তু জেলে প্রবেশের পর থেকেই শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে সকলেরই। যার ফলে ফিরহাদ হাকিম বাদে বাকি সকলেই হাসপাতলে ভর্তি হন। কিন্তু পরিস্থিতি অনুযাই আজ তাদের শরীরের অবস্থা কেমন? সকাল থেকে কোন দিকে পরিস্থিতি ?
{link}
সূত্রের খবর অনুযাই আজকের সকাল থেকে এসএসকেএমের উডবার্ন ব্লক এ যে তিনজন নেতা আছেন অর্থাৎ ১০২ নম্বর ১০৩ নম্বর এবং ১০৬ নম্বর-এ। মদন মিত্র শোভন চ্যাটার্জি এবং সুব্রত মুখার্জি তাদের দেখতে তাদের পরিবারের লোকেরা আসেন। মদন মিত্র কে সকালবেলা সিটি স্ক্যানের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় কিন্তু তিন সিটি স্ক্যান করতে রাজি হননি কারন হিসেবে তিনি জানান যে সেখানে প্রচণ্ড ভিড় ছিল তাই জন্য তিন সিটি স্ক্যান করেননি কিন্তু একইভাবে আবার অন্যদিকে ফিরহাদ হাকিমের আজকে প্রেসিডেন্সি জেলে করোনা পরীক্ষা করা হয় এবং তা রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। যে খবর পাওয়া গিয়েছিল কালকে থেকে ওনার ১০২ জ্বর ছিল। কিন্তু তিনি প্রেসিডেন্সি জেলে যে স্বাস্থ্যব্যবস্থা সেই স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর বিশ্বাস করেছিলেন তিনি পিজিতে আসতে চাননি।
{link}
একইভাবে অন্যদিকে সিবিআই থেকে জানানো হয়েছে যে আজকে যদি এই তিন নেতা বা রাজ্যের দুই মন্ত্রী সহ তিন নেতা এবং প্রধান চারজন যদি জামিন না পান এবং যদি এই তিনজন হাসপাতাল এ এখনো ভর্তি থাকেন তাহলে দিল্লির এইমস থেকে পাঁচ সদস্যের একটি ডাক্তারদের দল কলকাতায় আসবে এই তিনজন যারা পিজিতে ভর্তি আছে তাদের দেখার জন্য. তারা এই বিষয়টি তদন্ত করে দেখবেন যে কি এমন হয়েছিল যার জন্য তাঁদের জেলের হাসপাতাল ত্যাগ করে তাদেরকে পিজিতে ভর্তি হতে হয়েছিল। কিন্তু এই যে সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র আজকের রায়ের ওপরই নির্ভর করছে আজকে যতক্ষণ না হাইকোর্টের রায় দেবে তার বিশেষ এই সিদ্ধান্ত নেবে সিবিআই। আজকে সকালে শোভন চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী রত্না চ্যাটার্জী এসেছিলেন শোভন চট্টোপাধ্যায় কে দেখতে এবং উনি সুব্রত মুখার্জি সঙ্গে দেখা করে যান খানিক আগে ঋষি চট্টোপাধ্যায় এসেছিলেন তার বাবাকে দেখতে বাবাকে দেখতে এবং তিনি জানিয়েছে তারা আইনের ওপর বিশ্বাস করে এবং তার বাবার শরীরের অবস্থা ভালো নয় এবং মানসিকভাবে তিনি খুবই ভেঙে পড়েছেন। এখন বাদবাকি সবটাই নির্ভর করছে আজকের রায়ের উপরে।
{ads}