কোল্ড স্টোরেজে পর্যাপ্ত পরিমানে মজুত থাকলেও আকাশছোঁয়া আলুর দাম অনেকটাই মাথার ঘাম পায়ে ফেলছে নিত্য ক্রেতাদের। দুর্গা পুজা চলে গেলেও বাজারে বিদ্যমান আলুর মুল্য অনেকটাই বেশি রয়েছে শহর কলকাতার বেশ কিছু বাজার গুলিতে।
হোলসেলে আলুর দাম প্রতি কেজিতে ২৮ থেকে ২৯ টাকা হলেও পাইকারি বাজারে এর দাম ৩২ এর বেশি হওয়া উচিত নয় বলে জানিয়েছেন টাস্কফোর্সের সদস্য রবীন্দ্রনাথ কোলে। পাশাপাশি তিনি এটাও জানিয়েছেন সল্টলেকের মত বেশ কিছু বাজারে আলুর দাম ১ কি ২ টাকা বাড়লেও তার বেশি বাড়া উচিত নয়। কোল্ডস্টোরেজে মজুত থাকা আলু যদি নভেম্বরের মধ্যে বাজারে না আনা হয় তাহলে নতুন আলুর যোগান মজুত আলুর অনেকটাই ক্ষতি করবে বলে মনে করছেন তিনি।{ads}
আলুর পাশাপাশি পেয়াজের দামও আকাচশছোঁয়া থাকার কারণ হিসেবে দায়ী করছেন দক্ষিণ নাসিকে হওয়া বৃষ্টিকে। এই বৃষ্টির দরুণ অনেকাংশ পেয়াজই প্রায় নষ্ট হয়েছে গিয়েছে তাই ফলস্বরুপ আলুর পাশাপাশি পেয়াজও দামও এবার সাধারণ মানুষের কাছে চিন্তার কারণ হয়ে দাড়াঁবে বলে আশাংকা করা যাচ্ছে। করোনার প্রকোপে যেখানে ব্যাবসা বানিজ্য, কেনাকাটা প্রায় অসার বললেই চলে সেই জায়গায় দারিয়ে এই নিত্য প্রয়জনীয় সামগ্রীর দাম আকাশ ছুলে সেটা সাধারন মানুষের কাছে কতটা গ্রহণযোগ্য হবে সেই নিয়ে কিন্তু সংশয় একটা থেকেই যাচ্ছে।{ads}