header banner

ভাঙড়ে ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবী করলেন নওশাদ সিদ্দিকী

article banner

সুদেষ্ণা মন্ডল , ভাঙড়: ভোট পরবর্তী হিংসার জেরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভাঙড় গণনা কেন্দ্রের দিন এলাকায় দেদার বোমাবাজি ও গুলি চলে। রাজনৈতিক সংঘর্ষে মৃত্যু হয় তিনজনের।ভাঙড়ের অশান্তির ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের একাংশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন শওকত মোল্লা। গণনাকেন্দ্রে মঙ্গলবার রাতে যে সন্ত্রাসের ছবি দেখা গিয়েছে, তা আগে কখনও ভাঙড়বাসী দেখেননি বলেও এদিন মন্তব্য করেন ভাঙড়ের এই তৃণমূল নেতা। শওকত বলেন, আমরা পুলিশের ভূমিকায় সন্তুষ্ট নই। স্বাধীনতার পর এই ধরনের তাণ্ডব, সন্ত্রাস হল। ভাঙড়ের মানুষ এরকম হিংসা দেখেনি।” যদিও পাল্টা এই ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি তুলেছেন ভাঙড়ের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি।

{link}

তাঁর দাবি, তদন্ত হলে সবটাই সামনে আসবে। নমুনা সংগ্রহ করতে এদিন ভাঙড়ে পৌঁছয় ফরেন্সিক টিম। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া থেকে শুরু করে ভোটের গণনার দিন পর্যন্ত ভাঙড় যেন যুদ্ধক্ষেত্র হয়ে দাঁড়িয়েছিল। রাজনৈতিক হিংসায় দফায় দফায় উত্তেজনা ছড়িয়েছিল দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ভাঙড়ে। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে গ্রামবাসীরা। এখনো পর্যন্ত ভাঙড় যেন শান্ত হয়নি। চাপা উত্তেজনা রয়েছে এলাকায় এলাকার গ্রামবাসীদের চোখে মুখে যেন আতঙ্কের ছবি ধরা পড়ছে। ভাঙড়ের এই ঘটনায় সিআইডি তদন্ত দাবি করেছে ভাঙড়ের বিধায়ক তথা আইএসএফ চেয়ারম্যান নওশাদ সিদ্দিকী তিনি বলেন,“আমরা কাল রাত ৮টায় জানতে পারি ২ জেলা পরিষদ প্রার্থীকে জয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। অথচ রাত ১২টা বেজে গেলেও শংসাপত্র দেওয়া হয়নি। পরে একজনকে শংসাপত্র দিলেও আরেক প্রার্থী জাহানারা বিবিকে দেওয়া হয়নি। উনি আরাবুল-ঘনিষ্ঠের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন। আরাবুল দুষ্কৃতী নিয়ে গণনাকেন্দ্রে গিয়ে হামলা করেন, মারধরও করেন। আরাবুল গণনাকেন্দ্র দখল নিলেন, সরকারি আধিকারিকরা কী করছিলেন? আমরা এই ঘটনার তদন্তে সিবিআই তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। আমরা আদালতে যাব।”

{ads}

news Bhangar Election West Bengal সংবাদ

Last Updated :