বাংলায় পর্যাপ্ত পরিমানে আলু মজুত থাকার সত্ত্বেও আলুর দাম থাকল আকাশ ছোঁয়া। পাঞ্জাব থেকে এ রাজ্যে আলু আমদানি করার ফলেই এমনটা হয়েছে বলে জানিয়েছেন টাস্ক ফোর্সের সদস্য রবীন্দ্রনাথ কোলে।
রাজ্য থেকে প্রায় ৭৫% উৎপাদন রপ্তানি করার পরেও পর্যাপ্ত পরিমানে আলু রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তার ওপর পাঞ্জাব থেকে আমদানি দাম বাড়িয়ে দিয়েছে প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি পর্যন্ত। ফলত, আলুর দাম কমার জায়গায় বেড়েই চলেছে বলে জানিয়েছেন তিনি। তাছাড়া, নভেম্বর এবং ডিসেম্বর হল নতুন আলু ওঠার সময়। তাই এই সময়ে ভিন রাজ্য থেকে রপ্তানির ফলে উর্ধমুখী দাম বাড়িয়ে দিতে পাড়ে সাধারণ মানুষের চিন্তাকে।
আলুর পাশাপাশি পিঁয়াজের দাম বাড়ার কারণ হিসেবে তিনি দায়ী করেছেন দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে হয়ে যাওয়া বৃষ্টিকে। রাজ্যে পিঁয়াজ উৎপাদন কম থাকায় বেশিরভাগটাই আমদানি করতে হয় সাউথ ও নাসিকের বিভিন্ন অংশ থেকে। তাই বৃষ্টি অনেকাংশে এই মূল্যবৃদ্ধির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
শীতের সবজি নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে রবীন্দ্রনাথ বাবু বলেছেন, ফুলকপির দাম পূর্বে ৪০ থেকে ৫০ টাকা থাকলেও তা কমে গিয়ে এখন দাড়িয়েছে ২০ টাকা। শীতের সবজির দাম প্রথম দিকে বেশি হলেও পরবর্তী সময়ে দাম অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে আসবে বলে তিনি মনে করেন।
.jpeg)