শেফিল্ড টাইম্স ডিজিটাল ডেস্ক : এপ্রিলের শুরুতেই হাসফাঁস করছে সকলে। গরমে কার্যত নাজেহাল অবস্থা। বেলা বাড়ার সাথে সাথে রোদের তাপ হয়ে উঠছে প্রখর। রাস্তাঘাট হয়ে উঠছে জনশূন্য। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেতে কার্যত কালঘাম ছুটছে ছাত্র-ছাত্রীদের। আর তারমধ্যেই আচমকাই স্কুল বন্ধের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর।
{link}
ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নির্দেশে বাতিল হয়েছে ২৬,০০০ শিক্ষক শিক্ষিকাদের চাকরি। এই নিয়ে গতকাল নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন করেন মুখ্যমন্ত্রী (CM) এবং সেখানেই ছুটি ঘোষনার (Summer Vacation) প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “যেহেতু গরমটা বেশি তাই , প্রাইমারি ও হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলগুলিতে গরমের ছুটি পড়ে যাবে। এরমধ্যেও ১০ এপ্রিল ছুটি আছে। মহাবীর জৈনের জন্মদিন। ১৪ ও ১৫ তারিখে পয়লা বৈশাখ। অনেকগুলো রবিবার আছে।
{link}
কাজেই হয়ত ৩০ এপ্রিলের মধ্যেও ১২-১৩ দিন ছুটির মধ্যে বেরিয়ে যাবে। আগে ছুটি হত মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে। যেহেতু গরম ওয়েদারটা বেশি, বাচ্চাদের কষ্ট হয়, তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটা শিক্ষামন্ত্রী আমাকে জানিয়েছেন যে, ছুটিটা ৩০ এপ্রিল থেকে পড়বে। যাতে ছাত্র-ছাত্রী এবং শিক্ষকদের কোনও অসুবিধা না হয়।" তবে আচমকা গরমের ছুটি ঘোষণা করায়, প্রশ্ন উঠছে তবে কি ২৬ হাজার শিক্ষক বাতিলের ধাক্কা সামলানোর জন্য়ই আগে ভাগে স্কুলের ঝাঁপ বন্ধে ব্যবস্থা?
{ads}