header banner

বিধায়কের সঙ্গে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির অশান্তি, বর্ন বিভাজনের অভিযোগ

article banner

নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমানঃ বিধায়কের সঙ্গে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির অশান্তি, সেই ঘটনাতেই লাগল বর্ণ-বিভাজনের রং। পূর্ব বর্ধমানের ভাতারের ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে রাজ্য ও রাজনৈতিক মহলে। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিধায়ক। 

{link}
ভাতারে বিধায়ক থেকে পঞ্চায়েত সমিতি সর্বত্রই রয়েছে তৃণমূলের রাজত্ব। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সুন্দরী মার্ডির অভিযোগ, তাঁকে ছুটি নিতে বাধ্য করা হয়েছে। বিধায়ক ও পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি তাঁকে জোর করে ছুটির আবেদনে সই করিয়ে নিয়েছেন। তিনি বলেন, এর আগে অফিসে গেলে বিধায়ক মানগোবিন্দ অধিকারী আমাকে বলেন, কেন অফিসে এসেছেন? আসতে হবে না, ছুটি নিয়ে নিন। সুন্দরীর অভিযোগ, আদিবাসী মহিলা বলে সব সময় হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তবে বিষয়টি তিনি মেনে নেবেন না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তাঁর দাবি, কোনও রকম অন্যায়ের সঙ্গে তিনি যুক্ত নন। তাঁর অভিযোগ, তাঁকে এড়িয়ে টেন্ডার নিয়ে পার্টির সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে। সব কাজ ভাগ করে নেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। তাঁর অজান্তে এই সব কাজ করে বলা হচ্ছে ফাইলে সই করে দিতে। কাটমানির অভিযোগও তুলেছেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। তাঁর অভিযোগ, টেন্ডারে ১০-১২ শতাংশ নিয়ে কিছু জানানো হচ্ছে না। পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি সহ কয়েকজন এই কাজে যুক্ত বলেও সংবাদ মাধ্যমের সামনে অভিযোগ করেছেন তিনি। পুরো বিষয়টি দলের জেলা সভাপতি, জেলা সভাধিপতি এবং বর্ধমান উত্তরের মহকুমা শাসককেও জানানো হয়েছে।

{link}
যদিও এই বিষয়ে সব অভিযোগই অস্বীকার করেছেন বিধায়ক। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির অভিযোগ সমর্থন করেননি জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি দেবু টুডুও। তবে বিষয়টিকে কেন্দ্র করে বেশ জলঘোলা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। যদিও এই অভিযোগের সত্যতা এখনও প্রকাশ্যে আসেনি। 
{ads}

news politics Trinamool Congress TMC Panchayat Bhatar East Midnapur MLA West Bengal India রাজনীতি সংবাদ

Last Updated :