রাজ্যে নির্বাচনের পর তাদের অথবা তাদের পরিবারের উপর নিঃসঙ্গ আক্রমণ করা হয়েছে এমন টাই অভিযোগ কর্মী সমর্থকদের। কারর বাড়ি ভেঙে দেওয়া হয়েছে আবার কারর চাষের জমি নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। দলের কাছে ক্ষতিপুরন চেয়ে আবেদনের পাহাড় জমছে।
{link}
ইতিমধ্যেই জমা পড়ে গিয়েছে ১৭ হাজার আবেদন পত্র। যা দেখে চক্ষু চড়কগাছ হওয়ার জোগাড় বিজেপি নেতাদের। রাজ্যে নির্বাচনোত্তর হিংসার ঘটনায় বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আবেদন দিন দিন বাড়ছে। এর পরই বেশ চাপে পড়ে গিয়েছে বঙ্গ বিজেপি।
{link}
ভোট পরবর্তী হিংসার অভিযোগে উত্তাল হয়েছে বঙ্গ রাজনীতি। তার পরেই জমা পড়েছে ক্ষতিপূরণের আবেদনপত্র। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, ২ মে বিধানসভা নির্বাচনের পর এ পর্যন্ত প্রায় ১৭ হাজার আবেদনপত্র জমা পড়েছে। এই আবেদনের অধিকাংশই আর্থিক ক্ষতিপূরণের। রাজনৈতিক হিংসার বলি হয়েছেন বিজেপির যেসব কর্মী, তাঁদের পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে। আরও আবেদন পত্র জমা পড়েছে মেরে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার মতো ।
{link}
রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা যে রাজ্যে ক্রমেই বাড়ছে, তার প্রমাণ সায়ন্তন বসুর কথায়। তিনি বলেন, ২ মের পর বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলার তালিকা ক্রমেই দীর্ঘ হচ্ছে। আমরা আমাদের কর্মীদের পাশে যতটা সম্ভব থাকার চেষ্টা করছি। নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর থেকে এখনও পর্যন্ত বিজেপির ১৮২ জন কর্মী নিহত হয়েছে। তাঁদের প্রত্যেক পরিবারকে ক্ষতিপূরণের চেক দেওয়া হয়েছে। তবে রাজ্য বিজেপির কার্যালয়ে ক্ষতিপূরণের আবেদনের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আমরা সেই আবেদনপত্রগুলি দিল্লিতে পাঠাচ্ছি। দল সবার পাশে থাকার চেষ্টা করছে। হিসেব বলছে, যে সব আবেদনপত্র জমা পড়েছে, তা মেটাতে দলের প্রয়োজন প্রায় ৫ কোটি টাকা। বঙ্গ বিজেপি সূত্রে খবর, সেই টাকার জন্য ইতিমধ্যেই দিল্লিতে আবেদন করা হয়েছে। দিল্লি থেকে টাকা এলেই মেটানো হবে ক্ষতিপূরণ।
{ads}